পৃথিবীর রহস্যময় পাহাড়গুলো


রাইয়ারস রক
পৃথিবীর এক রহস্যময় পাহাড়ের নাম ‘রাইয়ারস রক’। যার প্রধান বৈশিষ্ট্য রং বদলানো। 
এই পাহাড় অবস্থিত অস্ট্রেলিয়ায়। এটাকে ম্যাজিক পাহাড়ও বলে যা দেখতে অনেকটা ডিমের মত।
উচ্চতা ৩৪৮ মিটার, দৈর্ঘ্য ৭ কিলোমিটার এবং প্রস্থ ২.৪ কিলোমিটার। এই পাহাড়টি সম্পূর্ণই একটি প্রস্তর খন্ড। সূ্র্য এর আলোর বিচ্ছুরণ পাহাড়ের উপর পড়লেই মনে হয় যেন আগুন ধরেছে এর গায়ে। গাঢ় লাল ও বেগুনী রংয়ের শিখা বের হয় পাহাড় থেকে। 
সারাদিন জুড়ে চলে এই রংয়ের খেলা।
মাউন্ট ওগলা ন্যাশনাল পার্ক নামের ৪৮৭ বর্গমাইল এলাকা জুড়ে একটি পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলে।


দ্য গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন

দ্য গ্রান্ড ক্যানিয়ন


বিশাল বিশাল ফাটলের (কিছু জায়গায় ফাটল ১ মাইল চওড়া) সমন্বয়ে কোটি কোটি বছর ধরে তৈরী হওয়া গিরিখাতই হচ্ছে দ্য গ্রান্ড ক্যানিয়ন।

প্রায় ১ ‍কোটি ৭০ লক্ষ বছর পুরোনো এবং ৬০০০ ফুট গভীর এই গিরিখাত যা দিয়ে আস্ত একটা নদী বয়ে গেছে, যার নাম ‘কলোরাডো’।





আমেরিকার অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যে এর অবস্থান।

প্রাকৃতিকভাবেই এই গিরিখাত অসাধারণ সুন্দর যা অন্যান্য দেশের গিরিখাতের সুন্দর দৃশ্যগুলো ম্লান করে দিয়েছে।


বিচিত্র রংয়ের পাথরে গড়া পাহাড়গুলোই একে অসাধারণ করে তুলেছে।


জায়গাটা অনেক দুর্গম কিন্তু সেখানেও মানুষ বাস করে। এর গিরিখাতে বাস করে বিশেষ এক জাতি যাদের নাম “পুয়েব্লো”। এরা ওখানকার আদিম অধিবাসী। এটা তাদের ধর্মীয় পবিত্র স্থানও বটে।




মাউন্ট এভারেস্ট:



তিব্বত এবং নেপালের সীমান্তে এর অবস্থান যার উচ্চতা ৪ মিলিমিটার করে প্রতিবছর বাড়ছে।
পৃথিবীর সর্ব্বোচ্চ পাহাড় হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্ট যার উচ্চতা ৮৮৬৮ মিটার।


খারাপ আবহাওয়া, প্রতিকূল পরিবেশ এবং খাড়া হওয়ার কারণে এই পাহাড় অনেক বিপজ্জনক। 

এর শীর্ষে উঠতে গিয়ে অনেক তাজা প্রাণ হারিয়ে গেছে। 

























মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

বান্দরবান ভ্রমণ পরিকল্পনা