দর্শণীয়স্থান
বান্দরবানের দর্শণীয় স্থানসমূহ
১. স্বর্ণ জাদি বা স্বর্ণ মন্দির:
বুদ্ধধাতু চেতী বা স্বর্ণজাদি বান্দরবানের এক অন্যতম দর্শণীয় স্থানগুলোর একটি এবং বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের পবিত্র মন্দির।
২. নীলাচল:
বান্দরবান শহরের কাছেই সমুদ্রপৃষ্ট হতে ২০০০ ফুট উপরে বাংলাদেশের দার্জিলিং খ্যাত স্থানটির অবস্থান। সবচেয়ে বিষ্ময়কর কথাটি হল চট্টগ্রাম বন্দরের আলোকসজ্জা এখান থেকে দেখা যায়।
৩. মেঘলা
মেঘলা, বান্দরবানের অসাধারণ এক পিকনিক স্পট ও বিনোদন কেন্দ্র। এখানের স্বচ্ছ পানির নয়নাভিরাম হ্রদ, হ্রদের উপর দুটি ঝুলন্ত সেতু, কেবল কার, চিড়িয়াখানা, চা বাগান, প্যাডেল বোট, শিশু পার্কসহ আরও বিভিন্ন বিনোদনের সুবিধা আপনার শহরের একঘেয়ে জীবন থেকে দূরে সরিয়ে নিবে।
চিড়িয়াখানায় দেখতে পাবেন নানা প্রজাতির বানর, হরিন, পাখি, খরগোশসহ আরও সুন্দর সব পশু-পাখি। এখানে হরিণকে খাঁচায় বন্দি না রেখে বিশাল বনে ছেড়ে রাখা হয়েছে।
প্যাডেল বোটে চড়ে হ্রদে ঘুরতে এবং পাহাড়ের নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন।
সম্পূর্ণ নিরাপদ ক্যাবল কারে আপনি এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে যেতে পারবেন।
আপনি দুপুর ২ টায় রওনা দিয়ে উপরের সবগুলো স্পট ঘুরতে পারবেন।
প্রথমে স্বর্ণমন্দির তারপর যাবেন মেঘলা এবং সবার শেষে নীলাচল। পড়ন্ত বিকেলে নীলাচল অনেক সুন্দর লাগে।
নিচের তিনটি স্পট একই রুটে পড়ে----
১. শৈল প্রপাত
বান্দরবান সদর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে রুমা সড়কে (নীলগিরি যাওয়ার পথে) অবস্থিত শৈলপ্রপাত।
সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ১৫০০ ফুট উপরে চিম্বুকের অবস্থান। বান্দরবান সদর থেকে ২৬ কি:মি: এর দূরত্ব।
এর উল্লেখযোগ্য একটি দিক হলো এখান কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত দেখা যায়।
মেঘের কাছাকাছি যাওয়ার অন্যতম একটি সুযোগ চিম্বুক পাহাড়।
৩. নীলগিরি
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২২০০ ফুট উপরে নীলগিরির অবস্থান। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত এই পুরো পর্যটন কেন্দ্রটি। বান্দরবান সদর থেকে ৫০ কি:মি: দূরে এর অবস্থান।

মেঘের উপরে উঠতে চাইলে বা মেঘকে এর উপর থেকে দেখতে চাইলে নীলগিরির কোনো বিকল্প নেই।
পাহাড়ের এক অসাধারণ কারুকার্য আর সারি সারি পাহাড়ের এক অসাধারণ মেল বন্ধন এখানে।
এর সুন্দরতা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। শহুরে কর্মজীবনের কথা এক নিমিষেই ভুলে যাবেন এখানে আসলে আর নিয়ে যাবেন এক অমৃতসম ভাললাগার অনুভূতি।
আরও যে সকল স্পট ঘুরতে পারেন-----
১. ন্যাচারাল পার্ক
২. প্রান্তিক লেক
৩. বগা লেক
৪. জীবননগর
৫. কিয়াচলং হ্রদ
৬. কেওক্রাডং
৭. বাকলাই ঝরণা
১. স্বর্ণ জাদি বা স্বর্ণ মন্দির:
বুদ্ধধাতু চেতী বা স্বর্ণজাদি বান্দরবানের এক অন্যতম দর্শণীয় স্থানগুলোর একটি এবং বৌদ্ধ ধর্মালম্বীদের পবিত্র মন্দির।
বান্দরবান সদর থেকে এর দুরত্ব মাত্র ৩ কিলোমিটার। বালাঘাটার পুরপাড়া নামক স্থানের সুউচ্চ পাহাড়ের উপর এর অবস্থান। সম্পূর্ণ সোনালী ও মেরুন রং এ সজ্জিত এই মনোমুগ্ধকর মন্দিরটি দেখলে যে কারো মন ভালো হতে বাধ্য।
২. নীলাচল:
বান্দরবান শহরের কাছেই সমুদ্রপৃষ্ট হতে ২০০০ ফুট উপরে বাংলাদেশের দার্জিলিং খ্যাত স্থানটির অবস্থান। সবচেয়ে বিষ্ময়কর কথাটি হল চট্টগ্রাম বন্দরের আলোকসজ্জা এখান থেকে দেখা যায়।
৩. মেঘলা
মেঘলা, বান্দরবানের অসাধারণ এক পিকনিক স্পট ও বিনোদন কেন্দ্র। এখানের স্বচ্ছ পানির নয়নাভিরাম হ্রদ, হ্রদের উপর দুটি ঝুলন্ত সেতু, কেবল কার, চিড়িয়াখানা, চা বাগান, প্যাডেল বোট, শিশু পার্কসহ আরও বিভিন্ন বিনোদনের সুবিধা আপনার শহরের একঘেয়ে জীবন থেকে দূরে সরিয়ে নিবে।
চিড়িয়াখানায় দেখতে পাবেন নানা প্রজাতির বানর, হরিন, পাখি, খরগোশসহ আরও সুন্দর সব পশু-পাখি। এখানে হরিণকে খাঁচায় বন্দি না রেখে বিশাল বনে ছেড়ে রাখা হয়েছে।
প্যাডেল বোটে চড়ে হ্রদে ঘুরতে এবং পাহাড়ের নয়নাভিরাম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন।
সম্পূর্ণ নিরাপদ ক্যাবল কারে আপনি এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড়ে যেতে পারবেন।
আপনি দুপুর ২ টায় রওনা দিয়ে উপরের সবগুলো স্পট ঘুরতে পারবেন।
প্রথমে স্বর্ণমন্দির তারপর যাবেন মেঘলা এবং সবার শেষে নীলাচল। পড়ন্ত বিকেলে নীলাচল অনেক সুন্দর লাগে।
নিচের তিনটি স্পট একই রুটে পড়ে----
১. শৈল প্রপাত
বান্দরবান সদর থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে রুমা সড়কে (নীলগিরি যাওয়ার পথে) অবস্থিত শৈলপ্রপাত।
প্রাকৃতিক অবিরাম ঝর্ণার জন্য বিখ্যাত এই স্থান। এই প্রপাতের পানি খুবই স্বচ্ছ এবং হীম শীতল। আদিবাসী বম সম্প্রদায় এর মানুষজনের বাস এখানে।
২. চিম্বুক
সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে ১৫০০ ফুট উপরে চিম্বুকের অবস্থান। বান্দরবান সদর থেকে ২৬ কি:মি: এর দূরত্ব।
এর উল্লেখযোগ্য একটি দিক হলো এখান কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত দেখা যায়।
মেঘের কাছাকাছি যাওয়ার অন্যতম একটি সুযোগ চিম্বুক পাহাড়।
৩. নীলগিরি
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ২২০০ ফুট উপরে নীলগিরির অবস্থান। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কর্তৃক পরিচালিত এই পুরো পর্যটন কেন্দ্রটি। বান্দরবান সদর থেকে ৫০ কি:মি: দূরে এর অবস্থান।

মেঘের উপরে উঠতে চাইলে বা মেঘকে এর উপর থেকে দেখতে চাইলে নীলগিরির কোনো বিকল্প নেই।
পাহাড়ের এক অসাধারণ কারুকার্য আর সারি সারি পাহাড়ের এক অসাধারণ মেল বন্ধন এখানে।
এর সুন্দরতা ভাষায় প্রকাশ করা যাবে না। শহুরে কর্মজীবনের কথা এক নিমিষেই ভুলে যাবেন এখানে আসলে আর নিয়ে যাবেন এক অমৃতসম ভাললাগার অনুভূতি।
আরও যে সকল স্পট ঘুরতে পারেন-----
১. ন্যাচারাল পার্ক
২. প্রান্তিক লেক
৩. বগা লেক
৪. জীবননগর
৫. কিয়াচলং হ্রদ
৬. কেওক্রাডং
৭. বাকলাই ঝরণা
১১. জাদিপাই ঝরণা
১২. মিরিংজা পর্যটন
১৩. নাফাখুম
১৪. রেমাক্রি
১৫. পতংঝিরি ঝরণা
১৬. রাজবিহার
১৭. উজানিপারা বিহার
১৮. রিজুক ঝরণা
১৯. সাংগু নদী
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন